Searching my own sky
Tuesday, May 29, 2012
Sunday, April 29, 2012
Saturday, February 18, 2012
বদলে যাচ্ছে সব!
দূর থেকে দেখে সব জিনিসকে অন্য রকম লাগে, কাছ থেকে দেখলে তা দেখায় ঠিক অন্যরকম। একটা স্কুল, সেখানে ছোট বাচ্চারা- দৌড়ে বেড়াচ্ছে খেলে বেড়াচ্ছে , মনে হয় বড় নিস্পাপ। কাছ থেকে দেখলে সত্যিই কিছু ব্যাপারে ভীষণ ভয় হয় । এরা ঠিক কতটাই বা নিস্পাপ !
দেখে ভীষণ অবাক হই, যখন এরা কারো দুর্বলতায় হাসে। একটি নার্সারি বি এর ছেলে যে মানসিক বিকলাঙ্গ তার ওপর তারা হাসে, তাকে নিয়ে মজা করে ঠিক তারই বয়েসি বাচ্চারা । আমার ক্লাসে কেও অঙ্ক না পারলে বা কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারলে বাকিরা তাকে- "Looser" বলে ডাকে।
কিছু দিন আগে আমারই ক্লাসের একটা ছেলে স্কুলের এক আয়ার সাথে ভীষণ খারাপ ব্যবহার করে। তা নতুন নয়। স্কুল ছুটির পরে এক জনকে দেখি সে watch man কে বলছে- "তুমি আমাকে শেখাবার কে?" তাকে মানা করলে সে বলে, "watchman আমাকে বলার কে?"
উঁচু ক্লাসের ছেলে মেয়েদের বকলে তাদের হাব ভাব দেখে ঠিক মনে হয় তারা বলে,- "We don't give a damn!" তারা সকলেই ভীষণ "smart"!তবে সেটা "merit" - এর দিক দিয়ে না অন্য কিছু, সে ব্যাপারে প্রশ্ন থেকে যায়।
আমরা বড়রা -সে শিক্ষক - শিক্ষিকা বা তাদের বাবা মাই হোক না কেন, মনে হয় আমরা ওদের যত না চিনি , ওরা আমাদের psychology বা আমাদের দুর্বলতাগুলোকে খুব ভাল করে বোঝে ।
নতুন generation বা প্রজন্মকে দেখে মাঝে মাঝে ভীষণ ভয় হয় । বড়দের সম্মান না দেওয়া, কারো দুর্বলতাকে নিয়ে মজা করা, অন্যের কষ্টে নিজের খুশি খুঁজে পাওয়া- সত্যিই বদলে যাচ্ছে সব!
দেখে ভীষণ অবাক হই, যখন এরা কারো দুর্বলতায় হাসে। একটি নার্সারি বি এর ছেলে যে মানসিক বিকলাঙ্গ তার ওপর তারা হাসে, তাকে নিয়ে মজা করে ঠিক তারই বয়েসি বাচ্চারা । আমার ক্লাসে কেও অঙ্ক না পারলে বা কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারলে বাকিরা তাকে- "Looser" বলে ডাকে।
কিছু দিন আগে আমারই ক্লাসের একটা ছেলে স্কুলের এক আয়ার সাথে ভীষণ খারাপ ব্যবহার করে। তা নতুন নয়। স্কুল ছুটির পরে এক জনকে দেখি সে watch man কে বলছে- "তুমি আমাকে শেখাবার কে?" তাকে মানা করলে সে বলে, "watchman আমাকে বলার কে?"
উঁচু ক্লাসের ছেলে মেয়েদের বকলে তাদের হাব ভাব দেখে ঠিক মনে হয় তারা বলে,- "We don't give a damn!" তারা সকলেই ভীষণ "smart"!তবে সেটা "merit" - এর দিক দিয়ে না অন্য কিছু, সে ব্যাপারে প্রশ্ন থেকে যায়।
আমরা বড়রা -সে শিক্ষক - শিক্ষিকা বা তাদের বাবা মাই হোক না কেন, মনে হয় আমরা ওদের যত না চিনি , ওরা আমাদের psychology বা আমাদের দুর্বলতাগুলোকে খুব ভাল করে বোঝে ।
নতুন generation বা প্রজন্মকে দেখে মাঝে মাঝে ভীষণ ভয় হয় । বড়দের সম্মান না দেওয়া, কারো দুর্বলতাকে নিয়ে মজা করা, অন্যের কষ্টে নিজের খুশি খুঁজে পাওয়া- সত্যিই বদলে যাচ্ছে সব!
Wednesday, February 8, 2012
Sunday, January 22, 2012
ত্রুটিপূর্ণ চরিত্র !
যদি নিজেকে কল্পনা করি কোন গল্পের চরিত্র হিসেবে,
মনে হয় চরিত্রটা বড়ই ত্রুটিপূর্ণ , অসম্পূর্ণ ;
কত যে খুঁত রয়েছে এতে সে আর বলার নয়।
বিভ্রান্ত, বিদ্ধস্ত একটা চরিত্র;
প্রতি মুহূর্তে এক অজানা ভয় তাকে গ্রাস করে;
তবে ভয়টা ঠিক কিসের বুঝে উঠতে পারেনা।
রোজ কেউনা কেউ এসে অনেক উপদেশ দিয়ে যায়।
চরিত্রটার খুঁতগুলোকে ঠিক কি ভাবে শোধরানো যায় -
তা নিয়ে জল্পনার অন্ত নাই।
সে যতই চেষ্টা করুক, পাল্টাবেনা কোনদিন এই চিত্র;
কারণ এ এক ভীষণ ত্রুটিপূর্ণ চরিত্র ।
Monday, January 16, 2012
Sunday, January 8, 2012
হাসতে ভালবাসি
যে দিন তাকে দেখেছিলাম প্রথম কলেজের ক্যাম্পাসে,
পরনে ছিল কালো একটা টি শার্ট , নীল রঙের জিন্স ,
সবার চেয়ে ছিল সে আলাদা!
ভিড়ে আলাদা করে চেনা যেত তাকে।
আমি সে দিন কিছু ভেবেছিলাম।
একদিন দেখলাম আমার সামনে দিয়ে চলে গেল,
অন্য কারো সাথে , তার হাত ধরে।
আমি সে দিন হেসেছিলাম- নিজের ওপর।
যেদিন বিশ্বের বাজারে নিজের আসল দামটা জানতে পারি,
সেদিনও কেমন যেন বেপরোয়া ছিলাম।
যে দিন ওরা আমায় ডেকে স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিল
ওরা মালিক আর আমি কৃতদাস ;
সে দিন ও হাসতে হাসতেই সেই ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছিলাম।
যে দিন দুঃস্বপ্ন ঘুমটাকে ভাঙিয়ে দিল,
সে দিন দৌড়তে দৌড়োতে বাইরে গিয়ে তাকালাম ওই উদীয়মান সূর্যটার দিকে।
সমস্ত অন্ধকারকে দুর করে চারিদিক আলোয় ভরিয়ে দিয়েছে।
সে দিন আর সেই মিথ্যে হাসি হাসিনি । সেদিন হাসিটাতে কিছুটা হলেও
সত্যতা ছিল।
বুঝলাম সেই দিন, জীবন যতই খেলা খেলুক , কাঁদাক ,
ওলট পালট করে দিক সব কিছু ;
সে সত্যি হোক বা মিথ্যে হাসি,
আমি হাসতে সত্যিই ভীষণ ভালবাসি ।
পরনে ছিল কালো একটা টি শার্ট , নীল রঙের জিন্স ,
সবার চেয়ে ছিল সে আলাদা!
ভিড়ে আলাদা করে চেনা যেত তাকে।
আমি সে দিন কিছু ভেবেছিলাম।
একদিন দেখলাম আমার সামনে দিয়ে চলে গেল,
অন্য কারো সাথে , তার হাত ধরে।
আমি সে দিন হেসেছিলাম- নিজের ওপর।
যেদিন বিশ্বের বাজারে নিজের আসল দামটা জানতে পারি,
সেদিনও কেমন যেন বেপরোয়া ছিলাম।
যে দিন ওরা আমায় ডেকে স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিল
ওরা মালিক আর আমি কৃতদাস ;
সে দিন ও হাসতে হাসতেই সেই ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছিলাম।
যে দিন দুঃস্বপ্ন ঘুমটাকে ভাঙিয়ে দিল,
সে দিন দৌড়তে দৌড়োতে বাইরে গিয়ে তাকালাম ওই উদীয়মান সূর্যটার দিকে।
সমস্ত অন্ধকারকে দুর করে চারিদিক আলোয় ভরিয়ে দিয়েছে।
সে দিন আর সেই মিথ্যে হাসি হাসিনি । সেদিন হাসিটাতে কিছুটা হলেও
সত্যতা ছিল।
বুঝলাম সেই দিন, জীবন যতই খেলা খেলুক , কাঁদাক ,
ওলট পালট করে দিক সব কিছু ;
সে সত্যি হোক বা মিথ্যে হাসি,
আমি হাসতে সত্যিই ভীষণ ভালবাসি ।
Subscribe to:
Posts (Atom)